কেন এশায়াত সম্মেলন করি?
এশায়াত সম্মেলনের গুরত্ব ও প্রয়োজনীয়তাঃ
এশায়াত একটি আরবী শব্দ। এ শব্দের বাংলা আবিধানিক অর্থ হচ্ছে প্রচার। আজ থেকে ১৪০০বছর পূর্বে হুজুর আকরাম (দঃ) এশায়াতে ইসলামের তথা ইসলামের প্রচারের জন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। দীর্ঘ ৪০বছর এশায়াতে ইসলামের জন্য তায়েফের ময়দানে তিনি পাথর খেয়ে রক্তাক্ত হয়েছেন। সাহাবায়ে কেরামগণ এশায়াতে ইসলামের জন্য তাদেরকে উৎসর্গ করেছেন। চট্টগ্রামে এশায়াতে ইসলামের জন্য কোন নবীর আগমণ হয়নি। কিš—ু সাহাবায়ে কেরাম ও আউলিয়ায়ে কেরামের মাধ্যমে এ চট্টগ্রামে ইসলামের জাগরণ হয়েছে। সম্মেলন শব্দের অর্থ হচ্ছে সমাবেশ। সুতারাং এশায়াত সম্মেলন হচ্ছে সমাবেশের মাধ্যমে প্রচার করা। কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের মহান মোর্শেদ জামানার গাউছুল আজম মাদ্দাজিলুহুল আলী ঘোষণা দিয়েছেন এশায়াত সম্মেলন হচ্ছে “এজতেমাউল মোখলেছীন” অর্থাৎ সঠিক বান্দাদের সমাবেশ। মোর্শেদে আজম মাদ্দাজিলুহুল আলীর বাণী হল “এশায়াত সম্মেলন হচ্ছে আমাদের ঈদ।” অতএব এশায়াত সম্মেলন হলো মোখলেছ বান্দাদের আনন্দের সমাবেশ।
এ সমাবেশে তরিক্বত গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা ও গুর“ত, কোরআন ও হাদীসের আলোকে ইসলাম ও তরিক্বতের আলোকপাত করা হয়। বিশেষভাবে সৎকাজের আদেশ ও মন্দকাজ থেকে বিরত থাকার জন্য উদাত্ত আহবান করা হয়। এ এশায়াত সম্মেলনের মাধ্যমে আজ বাংলার জমিন পেরিয়ে বহির্বিশ্বে তথা কানাডার টরন্টো, নরওয়ে, জাপান, সাউথ আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য পর্যš— এ মহান তরিকতের দাওয়াত পৌঁছে গিয়েছে। এ দেশ বিদেশের মহিলাগণ এ তরিকতের ছবক গ্রহণ করার জন্য কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফে ¯^শরীরে উপস্থিত হতে হয়না। তাওয়াজ্জুহ বিল গায়েব নামক রূহানী-ইন্টারনেট তথা গাউছিয়্যতের শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে দরবার শরীফ থেকে দেশ বিদেশে পৌঁছিয়ে দেন। আগামী ২রা ফেব্র“য়ারী ’০৯ইং রোজ সোমবার চট্টলার লালদীঘি ময়দানে অনুষ্ঠিতব্য এশায়াত সম্মেলনের ডাক হচ্ছে-
১। বিপথগামী মুসলমান এবং যুবকদের কে অব¶য় থেকে র¶া করে সিরাতুল মো¯—াকিমের দিকে আহবান করা।
২। উলঙ্গপনা ও বেহায়াপনা থেকে এ সমাজকে মুক্তি দেয়া।
৩। সার্বজনীনভাবে সকল মুসলমানদের ইহকালিন কল্যাণ ও পরকালিন মুক্তির ব্যবস্থা।
৪। খালেছ অš—র নিয়ে এ সম্মেলনে মহান মোর্শেদ হযরত শায়খ গাউছুল আজম মাদ্দাজিলুহুল আলীর দর্শণ লাভ করলে ইনশাআলাহ মনজিলে মকছুদে পৌঁছতে স¶ম হবেন।
৫। যে ব্যক্তি আলাহর মাহবুব অলী তথা আমাদের মহান মোর্শেদ গাউছুল আজম মাদ্দাজিলুহুল আলীর মতো মহান অলীর ছোহবতে কিছু¶ণ অবস্থান করবেন তার আমল নামায় হাজার বছর মকবুল ইবাদতের সমান ছাওয়াব লিপিবদ্ধ করা হবে।
৬। আলাহ তায়ালার সাথে মিলন বা নৈকট্য প্রত্যাশাকারীকে এশায়াত সম্মেলনে মহান মোর্শেদ হযরত শায়খ গাউছুল আজমের মতো মহান অলীর ছোহবত এ আসার আহবান রইল।
অতএব ছুন্নতে নববীর পুণঃজাগরণ ও হুজুর পাক (দঃ) এর বাতেনী নূর গ্রহণপূর্বক মাতৃভূমিকে শাšি—র বাগানে পরিণত করার জন্য এশায়াত সম্মেলনের প্রয়োজন রয়েছে।
১। বিপথগামী মুসলমান এবং যুবকদের কে অব¶য় থেকে র¶া করে সিরাতুল মো¯—াকিমের দিকে আহবান করা।
২। উলঙ্গপনা ও বেহায়াপনা থেকে এ সমাজকে মুক্তি দেয়া।
৩। সার্বজনীনভাবে সকল মুসলমানদের ইহকালিন কল্যাণ ও পরকালিন মুক্তির ব্যবস্থা।
৪। খালেছ অš—র নিয়ে এ সম্মেলনে মহান মোর্শেদ হযরত শায়খ গাউছুল আজম মাদ্দাজিলুহুল আলীর দর্শণ লাভ করলে ইনশাআলাহ মনজিলে মকছুদে পৌঁছতে স¶ম হবেন।
৫। যে ব্যক্তি আলাহর মাহবুব অলী তথা আমাদের মহান মোর্শেদ গাউছুল আজম মাদ্দাজিলুহুল আলীর মতো মহান অলীর ছোহবতে কিছু¶ণ অবস্থান করবেন তার আমল নামায় হাজার বছর মকবুল ইবাদতের সমান ছাওয়াব লিপিবদ্ধ করা হবে।
৬। আলাহ তায়ালার সাথে মিলন বা নৈকট্য প্রত্যাশাকারীকে এশায়াত সম্মেলনে মহান মোর্শেদ হযরত শায়খ গাউছুল আজমের মতো মহান অলীর ছোহবত এ আসার আহবান রইল।
অতএব ছুন্নতে নববীর পুণঃজাগরণ ও হুজুর পাক (দঃ) এর বাতেনী নূর গ্রহণপূর্বক মাতৃভূমিকে শাšি—র বাগানে পরিণত করার জন্য এশায়াত সম্মেলনের প্রয়োজন রয়েছে।
No comments